গ্রিন বেল্ট ব্যানারে কতিপয় উদ্যমী তরুণ স্বেচ্ছা প্রণোদিত হয়ে বাংলাদেশের মানুষজনকে ভ্রমণে উৎসাহিত করার দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ মন নিয়ে নিজেদের উজাড় করে সেবা দিতে এগিয়ে এসেছে। আত্মপ্রত্যয়ী সবুজ প্রাঞ্জল মনের অধিকারী এসব ব্যক্তিত্বসম্পন্ন তরুণেরা তাদের মনের মধ্যে জাগরুক ‘ভ্রমণের রোমঞ্চকর অনুভূতি’ সবার মধ্যে ছড়িয়ে দিতে ২০১৮ সালে এক ছুটিতে ফেসবুক পেইজে ‘সাজেক ট্যুরের’ সংক্ষিপ্ত প্রোগ্রাম নিয়ে এক বিজ্ঞপ্তি দেয়।আমাদের পরিবার প্রথম গ্রিন বেল্টের এই আত্মপ্রত্যয়ী তরুণদের সাজেক ট্যুরে অংশ নেয়।তখন আমরা মনে নানারকম সংশয় ও সন্দেহের দোলায় দোদুল্যমান ছিলাম।কিন্তু অদ্ভূত ব্যাপার হলো, তাদের দক্ষ ব্যবস্থাপনা, সার্বক্ষণিক আন্তরিক সেবা এবং দলের প্রত্যেকের প্রতি সম-মানবিক অনুভূতি দিয়ে তারা আমাদের পুরো দলটাকে এমন করে নিখুঁতভাবে ঘুরিয়ে আনলো যে আমরা সবাই চমৎকৃত ও মুদ্ধ হয়ে গেলাম।মনে হলো এই ভ্রমণে আমরা সবাই যেন একসূত্রে গাঁথা, এক পরিবারের সদস্য।এটা আমাদের পরিবারের সব সদস্যের মনে গভীরভাবে রেখাপাত করে।তাই আমরা সবাই পরবর্তীতে বিশ্বস্ত তরুণদের উপর উপর্যুপরি নির্ভরশীল হয়ে তাদের প্রতি অনন্য মুগ্ধতায় দেশেবিদেশ (ভারতের দার্জিলিং ও শিলং) আরো ভ্রমণে সঙ্গী হলাম এবং প্রত্যেকবার সার্থক রোমাঞ্চকর অনুভূতি নিয়ে ফিরে এলাম।এই বদান্যতায় আমার পরিবা্রের পক্ষ থেকে গ্রীণ বেল্ট ট্রাভেলের স্বত্বাধিকারীদের প্রতি অত্যন্ত কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ও তাদের এই মহৎ উদ্যোগের আন্তরিক সাফল্য কামনা করতে আমার এই চিঠি প্রদান।
ধন্যবাদান্তে-